‘ফিডব্যাক’ হয়ে ‘মাকসুদ ও ঢাকা’। ‘টেলিফোনে যখন ফিস ফিস’ থেকে ‘আবার যুদ্ধে যেতে হবে’। মাঝে ‘বাউলিয়ানা’ থেকে শুরু করে লোকগান নিয়ে দীর্ঘ গবেষণা। সবমিলিয়ে মাকসুদুল হক বাংলাদেশ ব্যান্ডসংগীতের একজন পুরোধা। বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ডস অ্যাসোসিয়েশন (বামবা)-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতিও তিনিই। যার কথা, সুর, কণ্ঠ, গবেষণা আর নেতৃত্বে শুধু বাংলাদেশের ব্যান্ড শিল্পই নয়, সমৃদ্ধ হয়েছে বাংলা সংগীত। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রেশ ধরে পটপরিবর্তনের এই নতুন বাংলাদেশের কাছে বিশেষ দাবি নিয়ে হাজির হয়েছেন এই নন্দিতজন। এই সমাজ অথবা রাষ্ট্রের প্রতি তিনি তুলে ধরেছেন বাংলাদেশে ব্যান্ডসংগীতের বিস্তারিত ইতিহাস। যার মধ্য দিয়ে তিনি দেখিয়েছেন এই ব্যান্ডসংগীত কেমন করে সমৃদ্ধি ও বৈষম্যবিরোধী বাংলাদেশ গঠনের বার্তাবাহক হয়ে জেগে আছে গত পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে। ব্যান্ডের এই ইতিহাস তুলে ধরার পেছনে মাকসুদুল হকের একটাই দাবি, ব্যান্ডসংগীত যেন রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পায়।