• মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:২৩ অপরাহ্ন
Headline
বিশ্ব মানবাধিকার দিবস আজ গণহত্যার পুনরাবৃত্তি না ঘটা নিশ্চিতে অটল প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বুধবার থেকে কমবে তাপমাত্রা, বাড়বে শীতের প্রকোপ পদ্মা তীরবর্তী লৌহজংয়ে নদী ভাঙন, বিপদে কৃষি জমি ও বসতভিটা গজারিয়ায় ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ধরতে গিয়ে পুলিশের ওপর হামলা, আহত দুই সদস্য মুন্সীগঞ্জে আলুর বাজারে দামের লাগামহীন উর্ধ্বগতি: সংকটে কৃষক ও ভোক্তা মেঘনায় রাতের আঁধারে বালুখেকোদের রাজত্ব, বাড়ছে ভাঙনের আতঙ্ক মুন্সীগঞ্জে জীবিকার তাগিদে ভোরবেলা শ্রমবাজারের জোয়ার মুন্সীগঞ্জে ছাত্র-জনতার হাতে ধরা পড়লেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মুন্সিগঞ্জে বিস্ফোরণে উড়ে গেলো শিশুর হাতের কবজি মুন্সিগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালন ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ৬ ইউটিউব দেখে অস্ত্র চালানো শিখে প্রেমিকাকে হত্যা করেন সেই প্রেমিক পরিত্যক্ত স্কুলের মালামাল নিয়ে যাওয়ার সময় উদ্ধার করলেন স্থানীয়রা সীমান্ত বন্ধ হওয়ার গুজব, তড়িঘড়ি ভারত থেকে দেশে ফিরছেন বাংলাদেশিরা গাজায় যুদ্ধাপরাধ করা হয়েছে : ইসরায়েলের সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী পার্বত্যাঞ্চলের অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে একযোগে কাজ করার আহ্বান পার্বত্যাঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয় ক্রু সংকটে আটকে গেল পদ্মা রেল সংযোগের পুরো রুটের উদ্বোধন টঙ্গীবাড়ী উপজেলা কিন্ডারগার্টেন সমিতি মেধাবৃত্তি পরিক্ষায় বৃত্তি প্রাপ্তদের পুরস্কার বিতরণ

গজারিয়ায় দুই বছর না যেতেই দেবে গেছে সেতু

Reporter Name / ৫ Time View
Update : বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪

গজারিয়ায় নির্মাণের দুই বছর যেতে না যেতেই সেতুর একাংশ দেবে গেছে। এতে গচ্চা গেছে সরকারের প্রায় ৩২ লাখ টাকা। চার বছর আগে মাটি সরে গিয়ে সেতুটি দেবে গেলেও এখন পর্যন্ত মেরামত করা হয়নি। ফলে দীর্ঘ পথ ঘুরে বিভিন্ন গন্তব্যে যেতে হচ্ছে। এতে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন ওই এলাকার হাজার হাজারো মানুষ।

ভাঙ্গা সেতুটি উপজেলার ইমামপুর ইউনিয়নের বড় কালীপুরা গ্রামের সরকার বাড়ী সংলগ্ন খালের ওপর।

জানা গেছে, ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে বড় কালীপুরা-তনু সরকার কান্দী সড়কের বড় কালীপুরা গ্রাম সংলগ্ন খালের ওপর একটি সেতু নির্মাণ করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর। এতে খরচ হয় ৩২ লাখ ৪১ হাজার ৪৩৬ টাকা। প্রায় চার বছর আগে বন্যার পানির প্রবল স্রোতে সেতুটির নিচ থেকে মাটি সরে গিয়ে গভীর গর্তের সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে সেতুটি দেবে গিয়ে সংযোগ সড়ক থেকে বিছিন্ন হয়ে যায়। এরপর আর সেতুটি সংস্কার বা পুনর্নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

সরজমিনে দেখা যায়, ইউনিয়নের তনু সরকার কান্দী ও বড় কালীপুরাসহ পাশাপাশি গ্রামের মানুষের যাতায়াতের সড়কের সেতুটির এক অংশ ওপরে দিকে আরেক অংশ নিচে দেবে গেছে। অনেক জায়গায় রড বের হয়ে আছে।

বিষয়টি নিয়ে বড় কালীপুরা গ্রামের আলী হোসেন বলেন, চার বছর আগে বন্যার সময় সেতু ভেঙে গেছে। এখন যাতায়াতে খুব সমস্যা হচ্ছে। যেকোনও প্রয়োজনে গন্তব্যে যেতে অনেক পথ ঘুরতে হয়। এই সেতু ভাঙ্গা থাকায় ছেলে মেয়েরাও ঠিকমতো স্কুলে যেতে পারছে না। দ্রুত সেতুটি সংস্কার বা নির্মিত হলে ভোগান্তি লাঘব হতো।

বড় কালীপুরা সরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আজিজুল হোসেন বলেন, আমরা নির্ধারিত সময়ে বিদ্যালয়ে যেতে পারছি না। অনেক পথ ঘুরে বিদ্যালয় যেতে হয়। এলাকার প্রায় সব রাস্তাঘাট পাকা হলেও শুধু একটি সেতুর অভাবে পিছিয়ে যাচ্ছি। দ্রুত সেতু নির্মাণের দাবি জানাই।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আবু ছাঈদ মল্লিক বলেন, ‘সেতুটি নতুন করে নির্মাণ করার জন্য বরাদ্দ চেয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাঠানো হয়েছে। এখনও বরাদ্দ মেলেনি।’

বরাদ্দ পেলেই ওই স্থানে নতুন সেতু নির্মাণ করা হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

-সংগৃহীত


আপনার মতামত লিখুন :
More News Of This Category

ফেসবুকে আমরা