• বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:১১ অপরাহ্ন
Headline
মুক্তারপুর সেতুর টোল কমানোর দাবি মুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযান মুন্সিগঞ্জ বিএনপির নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দিলেন তারেক রহমান তৃতীয়বারের মত মুন্সিগঞ্জে আন্দোলনে নিহত ৩ পরিবারকে আর্থিক অনুদান দিয়েছে প্রশাসন ফেরিঘাট থেকে চাঁদা তোলায় বিএনপির দুই নেতাকে বহিষ্কার বিমানবন্দরে ফুল দিয়ে বরণ করা হলো শান্তদের মুন্সিগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতার পদত্যাগ চোখে কাজল, লেন্স ও আইশ্যাডো ব্যবহারের আগে জেনে নিন এই ৭ বিষয় আলু–পেঁয়াজের শুল্ক কমিয়েছে এনবিআর শেষ পর্যন্ত বাতিল হচ্ছে এমপিদের ‘ইচ্ছে পূরণের প্রকল্প’ নতুন রানি পেল নিউজিল্যান্ডের মাওরিরা সাবেক সংসদ সদস্যদের ‘গাড়িবিলাস’: ব্যারিস্টার সুমন কিনেছেন সবচেয়ে দামিটি, দ্বিতীয় সাকিব ‘নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের’ অধীন নির্বাচনের পরামর্শ দিয়ে পদত্যাগ করলেন হাবিবুল আউয়াল ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি দৃঢ় সমর্থন ১৯৮ বিশ্বনেতার শহীদ পরিবারের দায়িত্ব সরকারের : উপদেষ্টা নাহিদ উপাচার্যের পদত্যাগ ঠেকাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ফের হামলার ভয়ে হাসপাতালেও চিকিৎসা নিতে পারেনি সাইফুল কৃষিজমি অধিগ্রহণ বন্ধের দাবিতে জমির মালিকদের বিক্ষোভ অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের অভিযানে পুলিশকে তথ্য দিয়ে সহায়তার আহ্বান সিরাজদিখানে চাঁদাবাজীর প্রতিবাদ করায় হামলা আহত ৩জন, থানায় অভিযোগ

লৌহজং চেয়ারম্যান আর দলীয় পদের জোড়ে অন্যের জমিতে তৈরী করেছেন ডুপ্লেক্স বাড়ি

Reporter Name / ৩ Time View
Update : বুধবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৪

 তিনি চেয়ারম্যান, তিনি আওয়ামী লীগের ইউপি পরিষদ সেক্রেটারী। পর পর তিন বার তিনি আওয়ামী লীগের ক্ষমতা বলে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে দুই বারই তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগ শাসন আমলে তিনি জোর জুলুম করে দখল করে নেন মানুষের জায়গা জমি। ক্ষমতায় থাকার কারণে তিনি কাউকে পাত্তায়ই দিতেন না। অথচ সরকার পতনের পর তিনি গা ঢাকা দিয়েছেন। তিনি হচ্ছেন লৌহজং উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও ওই ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মোজ্জাম্মেল হক।
চেয়ারম্যান মোজ্জাম্মেল হকের প্রতিবেশী কাজী সোলেমান এর ছেলে মো. রফিকুল ইসলাম অভিযোগ করেন, হলদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যন মো. মোজাম্মেল হক তাদের পত্রিক সম্পত্তি দখন করে নির্মাণ করেছেন বিশাল অট্টালিকা। জোর করে তাদের জমিতে তৈরী করেছেন রাস্তা। শিমুলিয়া মৌজার আর এস ২০৫ ও ২০৬ নং দাগে ২১ ও ৪ শতক জমি তাদের। কিন্তু রেকর্ডে কিছুটা ভূল থাকায় তারা মুন্সীগঞ্জে দেওয়ানী আদালতে মামলা করে ২০১৬ সালে তাদের অনুকুলে রায় পান। এ খবর জানতে পেরে চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক তাদের পত্রিক সম্পত্তির ২৯ শতাংশ জমি থেকে একটি অংশ জোর করে দখল করে নেন। সেখানে সে নির্মাণ করেন ডুপ্লেক্স বাড়ি। আমরা তার কাছে আমাদের জমি ফেরৎ চাইলে আমাদেরকে তিনি কোন পাত্তাই দেননি। আমরা আমাদের জমি ফেরৎ পেতে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, চেয়ারম্যানের বাড়ির ভেতরে সরকারী সম্পত্তিসহ আরও কয়েক জনের জমি রয়েছে। এক বক্তির ৯৬ শতক জমি চেয়ারম্যান দখল করে রেখেছে। ক্ষমতার জোড়ে সে এসকল জমি দখল করে নিয়েছে। এক দিকে তিনি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও অপর দিকে তিনি চেয়ারম্যান তাই তার কাছে পাত্তায়ই পায়নি এসব ভূক্তভোগী। এখন ক্ষতা নেই। গা ঢাকায় দিয়েছেন চেয়ারম্যান। ভূক্তভোগীরা এখন মুখ খুলতে শুরু করেছে। এসকল লোকজন তাদের জমি ফেরত পেতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কমনা করছে।
এছাড়া তিনি ক্ষমতার বলে বিআইডব্লিউএ’র শিমুলিয়া ঘাটের রাস্তা দখল করে বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণ করেন। কিন্তু গত বছর বিআইডবিউটিএ সে ওয়াল ভেঙে দিলে তিনি ক্ষমতার বলে নিজস্ব লোকজন নিয়ে বিআইডব্লিউটিএর লোকজনের প্রতি আক্রমনের চেষ্টা চালায়। দীঘ দিন তিনি চুপ থাকলেও এখন আবার তিনি সেই খানে বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণ করছেন।
এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হকের নাম্বারের একাধিক বার ফোন দিয়ে মোবাইল বন্ধ পাওয়ায় তার বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।


আপনার মতামত লিখুন :
More News Of This Category

ফেসবুকে আমরা